বুধবার (২০ আগস্ট) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানান তিনি।
স্কুল শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিয়োগ
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, এবি পার্টি মনে করে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজে লাগানো যেতে পারে। এর পক্ষে যুক্তি হলো, সাম্প্রতিক বিভিন্ন ঘটনায় শিক্ষার্থীরা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে চমৎকার ভূমিকা পালন করেছে। এই তরুণরা ভোটার না হলেও তাদের নৈতিক আবেদন সহিংসতা রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। নির্বাচন কমিশন এই প্রস্তাবকে একটি ভালো আইডিয়া হিসেবে প্রশংসা করেছে।
নির্বাচনী ব্যয়ের সংস্কার
বিজ্ঞাপন
নির্বাচনী ব্যয় কমানোর জন্য এবি পার্টি তিনটি প্রস্তাব দিয়েছে। প্রস্তাবগুলো হলো- পোস্টার মুদ্রণ, জনসভা ও ভোটারদের যাতায়াত।
পোস্টার মুদ্রণ : প্রার্থীরা যেন যত্রতত্র পোস্টার না লাগিয়ে পরিবেশের ক্ষতি না করে, সেজন্য নির্বাচন কমিশন নিজেই প্রার্থীদের পোস্টার ছাপানোর দায়িত্ব নিতে পারে। এতে একদিকে যেমন পরিবেশ রক্ষা হবে, তেমনি প্রার্থীদের খরচও কমবে।
জনসভা : বড় জনসভা ও মিছিলের খরচ এবং সহিংসতা কমাতে এই বিষয়ে বিকল্প ভাবনা প্রয়োজন।
ভোটারদের যাতায়াত : ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে আনা-নেওয়ার খরচ প্রার্থীরা যেন বহন না করে, সেজন্য ইসি শাটল সার্ভিস চালু করতে পারে। এ ছাড়া, পোলিং এজেন্টদের খাবার ও নাস্তার ব্যবস্থা করার জন্যও ইসিকে অনুরোধ করা হয়েছে। এতে মধ্যবিত্ত প্রার্থীরাও সততার সঙ্গে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন।
